তবে কি ফিলিস্তিনে গণহত্যা-ধ্বংসযজ্ঞের ফল পাচ্ছে আমেরিকা?

Daily Inqilab তরিকুল সরদার

১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:০৩ পিএম | আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:০৩ পিএম

কথায় আছে পাপ বাপকেও ছাড়ে না। সেই পাপেই যেন আজ ধ্বংস হচ্ছে হলিউড তথা ইসরাইলের পরম মিত্র এবং মজলুম ফিলিস্তিনের নিরীহ মানুষের রক্তপিপাসু দেশ, ইসলামের অন্যতম দুশমন আমেরিকা। সম্প্রতি আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুমকি দিয়ে বলেন যে, ইসরায়েলের বন্দীদের দ্রুত মুক্তি না দিলে মধ্যপ্রাচ্যের অবস্থা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। সেই ঘটনার পরই শুরু হয় দেশটির ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস এঞ্জেলেস শহরে ভয়াবহ দাবানল যা সর্বশক্তি প্রয়োগ করেও মার্কিন বাহিনী নিয়ন্ত্রণের ধারেকাছেও যেতে পারছে না। মানুষ যখন সীমা লঙ্ঘন করে তা মহান রব কোনভাবেই ক্ষমা করেন না। এবার আমেরিকার ভাগ্যে যেন সেই ধ্বংসের ঘন্টাই বাঁজছে।

 

কেবল দেশটির রাজনৈতিক নেতারা নয় স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনী মুসলিমদের রক্তে হাত রঞ্জিত করেছেন দেশটির বিভিন্ন পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ মানুষেরা। যে তালিকার শীর্ষে রয়েছে হলিউড তারকারা। তার মধ্যে অন্যতম জেমস উডস। সত্তর-আশির দশকে হলিউড সিনেমা দেখেছেন যারা নিশ্চয়ই তারা চিনে থাকবেন কট্টর ইহুদি সমর্থক এই হলিউড অভিনেতাকে।

আমেরিকার প্রত্যক্ষ মদদে ইসরাইলি জালিমেরা যখন ফিলিস্তিনের হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করছিল, ধ্বংস করে দিচ্ছিল সাধারণ ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘর
তখন এই জেমস উডস পৈশাচিকভাবে আনন্দে উল্লাস করেছিলেন। এমনকি সামাজিক মাধ্যমে লিখেছিলেন গাজায় কোন যুদ্ধবিরোধী,ক্ষমা নয়, ওদের সবাইকে
হত্যা করো। মানুষ সদৃশ পশু সেই জেমস উডস এখন
মাথায় হাত দিয়ে কাঁদছেন কারণ ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানলে তার মহামূল্যবান বাড়িটি পুড়ে ভস্ম হয়ে গেছে।

গণমাধ্যমের সামনে এই ইহুদির দালাল জেমস উডস যখন আহাজারি করছিলেন তখন অনেকেই তার সেই পুরাতন টুইট সামনে এনে দেখাচ্ছিলেন কর্মফল কতটা ভয়াবহ হতে পারে। গাজা ইসরাইলের ইচ্ছাকৃত ধ্বংসযোগ্যের সাথে হয়তো লস এঞ্জেলেসের ভয়াবহ দাবানলের তুলনা হয় না তবে সবারই মনে রাখা উচিত
মহান আল্লাহর বিচার যেকোনো রূপেই সামনে
আসতে পারে।

নিজেদেরকে গ্রেট আমেরিকা দাবি করা যে দেশটি প্রতিবছর ইসরাইলকে হাজারো কোটি টাকার অস্ত্র দিচ্ছে এবার তারাই হেরে গেল জঙ্গলের আগুনের কাছে।
সূত্রমতে জানা যায়, ভয়াবহ এই দাবনলে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলার। পাহাড় সমনান এই ক্ষতি আমেরিকার উপর বড় এক বোঝা হয়ে রইবে। তবে শুধু আর্থিক ক্ষতি নয় লস এঞ্জেলেসের
বাস্তুহারা লাখ লাখ বাসিন্দা কিছুটা হলেও উপলব্ধি করতে পেরেছে গাজাবাসীরা প্রতিদিন কেমন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। হলিউডের নাম দামি তারকারা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছে আগুনের তাপ লস এঞ্জেলেসে থাকা তাদের স্বপ্নকে কিভাবে নিমিষেই এলোমেলো চুরমার করে দিয়েছে।

 

শহরটিকে দেখলে এখন মনে হয় যেন কোন পারমাণবিক
বোমা ফেলা হয়েছে অথবা এটা ফিলিস্তিনের কোন যুদ্ধবিধ্বস্ত শহর। এমনকি ক্যালিফোর্নিয়ায় চলমান দাবানলের কারণে সৃষ্ট ধ্বংসযজ্ঞকে গাজার ধ্বংসস্তুপের সঙ্গে তুলনা করেছেন ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ জাওয়াদ জারিফ।
তিনি একে ইসরাইলের বর্বরতার ফল বলে উল্লেখ করেছেন। জারিফ বলেছেন, ক্যালিফোর্নিয়ার মর্মান্তিক দৃশ্য গাজায় বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি স্কুল এবং হাসপাতালে
স্মৃতি জাগিয়ে তুলছে। তবে প্রকৃতির প্রলয়ের কারণে সবকিছু হারানো ক্যালিফোর্নিয়াবাসীর প্রতি সহানুভূতি
প্রকাশ করাই মানবিকতা বিশেষ করে যখন সেখানকার অনেকেই গাজার বাসিন্দাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

ইসরাইলের বর্বরতায় যারা সবকিছু হারিয়েছেন এই দাবানল আবারো প্রমাণ করে দিল আল্লাহ চাইলে যেকোনো সময় কাউকে রাজা বানাতে পারেন আবার তাকেই নিমিষে করে দিতে পারেন পথের ফকির। ক্যালিফোর্নিয়ার একজন পরিচিত বাসিন্দা এডউইন কাস্ট্রো গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে লটারিতে ২০৪ কোটি
ডলার জিতেছিলেন এবং এই বিশাল অর্থ প্রাপ্তির পর তিনি কিনেছিলেন একটি বিলাসবহুল প্রাসাদ। প্রাসাদটি ছিল ক্যালিফোর্নিয়ার অভিজাত এলাকা হলিউড পাহাড়ের কাছে। কাস্ট্রো তার প্রাসাদটি নিজের মন মতো করে গড়তে ২ কোটি ৫৫ লাখ ডলার খরচ করেছিলেন। যার ভিতরে ছিল পাঁচটি বেডরুম ছয়টি বাথরুম
অসংখ্য বিলাসবহুল সুবিধা। অথচ ভয়াবহ দাবানল

প্রাসাদটিকে মুহূর্তেই ধ্বংস করে দেয়। এখন সে প্রাসাদ পরিণত হয়েছে ছাইয়ের স্তূপে। প্রাসাদটির পাশে একটি ইয়ট পড়ে থাকতে দেখা যায় আর পাশে কিছু পোড়া
কাঠের তক্তা। সেখানে দামি গাড়ি রাখা ছিল
সেটিও পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

 

লস এঞ্জেলেসের এই দাবানল তথাকথিত সভ্য সমাজের মুখোশ খুলে দিয়েছে। ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের মধ্যেও অনেকে ফায়ার সার্ভিসের সদস্য সেজে লুটপাট করছে। লস এঞ্জেলেস শহরের পুলিশের ক্যাপ্টেন মাইক লরেঞ্জ বলেছেন, বাসিন্দাদের ছেড়ে যাওয়া ঘরবাড়িতে লুটপাটের ঘটনায় অন্তত ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই সংখ্যা বেড়েই চলেছে দিনে দিনে। গ্রেফতার ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য সেজে লুটপাট করছিলেন।

 

আরেকদিকে, যে হলিউড আমেরিকাকে বিশ্ব দরবারে জায়ান্ট হিসেবে উপস্থাপন করে সিনেমা বানায় সেই রাজকীয় শহরটিও ছাই হয়ে গিয়েছে। উড়ে গিয়েছে অ্যান্থনি হপকিন্স, জেফ ব্রিজেস, মেল গিবসন, জন গুডম্যান, বিলি ক্রিস্টাল, প্যারিস সিল্টন, মারিয়া শিভার সহ বহু জনপ্রিয় তারকার কোটি টাকার বাড়ি।

এমনকি দাবানলে ঘরে আগুন লেগে মৃত্যু হয়েছে একসময়ের জনপ্রিয় শিশুশিল্পী রোরি স্কাইজের। লস এঞ্জেলেসের মালিবুতে ১৭ একর জমির উপরে একটি বাড়িতে থাকতেন স্কাইজ।

 

কেবল হলিউড তারকাই নয় বলিউডের বেশ কিছু খ্যাতিনামা তারকাও থাকেন বিলাসবহুল এই শহরে। যাদেরই একজন খ্যাতিমান বলিউড অভিনেত্রী
প্রীতি জিন্তা। স্বামী-সন্তান নিয়ে এই শহরে বসবাস করা প্রীতি জানান, আগুন ছড়িয়ে পড়ার পর লস এঞ্জেলেসে তার প্রতিবেশীদের ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে হবে এমনটা
তিনি কখনো চিন্তাও করেননি। বন্ধু এবং তাদের পরিবারগুলোকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আকাশে তুষারপাতের মত ছাই উড়ছে। বাতাস শান্ত না হওয়া নিয়ে এই ভয় অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন প্রীতি। ছোট ছোট শিশু ও বয়স্ক মানুষগুলোর সঙ্গে কি ঘটবে তা নিয়েও চিন্তিত এই অভিনেত্রী। চারপাশে ধ্বংসযজ্ঞ দেখে হৃদয় ভেঙে গেছে তার। তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রীতি কৃতজ্ঞ যে তারা নিরাপদে আছেন। দাবানলে যারা সব হারিয়েছেন, অন্যত্র সরে গেছেন তাদের জন্য প্রার্থনা করেছেন এই অভিনেত্রী।

 

বিশেষত লস এঞ্জেলেসের ইতিহাসে এরকম দাবানল আর একটাও ঘটেনি। আগ্রাসী আগুনে জ্বলে পড়ে ছারখার হয়ে গেছে লাখো ঘরবাড়ি ও বিষয় সম্পত্তি। আগুনে সব নিঃশেষ হয়ে যেতে দেখেই শুধু নন
লেলিহান শিখা থেকে বাঁচতে গিয়ে জানজটের
প্রকট ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে আসা সহ নানান পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে সেখানকার বাসিন্দাদের। মাইলের পর মাইল জানজটে আটকে থাকা বাসিন্দারা নাড়কীয় অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছেন। অভিজাত শহর হলেও প্যালেসের আসা যাওয়ার জন্য খুব বেশি রাস্তা নেই এবং এর ফলে প্রচুর সমস্যা দেখা দিয়েছে যা একদম জগা খিচুড়ি অবস্থা। লস এঞ্জেলসের অনেক রাস্তায় বেশ আগে তৈরি করা। তখন পরিবারগুলো ছোট গাড়ি ব্যবহার করতো। সে সময় পাহাড়ি এসব এলাকায় এখনকার মতো বড় বড় গাড়ি চলতো না, যার ফলে ঘর থেকে বের হলেও স্থানীয় বাসিন্দারা ঘন্টাখানেক আটকে
ছিল রাস্তায়।

আশেপাশের ধোঁয়া এবং আগুনের তাপ তাদের মধ্যে মৃত্যুর ভয় নিয়ে আসে। অল্প সময়ের মধ্যেই দাবানল শহরটির বাতাসে বিষাক্ত মেঘ ছড়িয়ে দিয়েছে এর ফলে বিস্তীর্ণ অঞ্চল ঢেকে গিয়েছে শ্বাসরুধে ধোঁয়ায়। এদিকে আগুনের ঝড় নতুন করে এখন দিক পরিবর্তন করছে দাবানলের। দিক পরিবর্তনের কারণে আরো মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। আগুন নেভাতে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হচ্ছে। লস এঞ্জেলেসকে ঘিরে ধরা ছয়টি দাবানলে এখন
পর্যন্ত ১৬ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। নিখোঁজ রয়েছে ১৩ জন এবং ১২০০০ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত কিংবা পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা
ধ্বংস হওয়া বাড়িঘর বা স্থাপনাগুলোই অনুসন্ধান চালালে প্রাণহানির সংখ্যাও বাড়তে পারে এমনটাই আশংকা করছে।

 

প্যালিসেটস এর আগুন ম্যান্ডেভেল ক্যানিয়ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার পর ব্রেন্ট উড এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার হুমকি তৈরি করেছে। এটি ইঞ্চি ইঞ্চি করে উত্তর-দক্ষিণে ৪০৫ মহাসড়কের দিকেও এগিয়ে যাচ্ছে।

 

এই এলাকায় বাস করেন প্রখ্যাত অভিনেতা আর্নড সুয়েস। এছাড়া নিগার ডিজনির প্রধান নির্বাহী ববগার ও এনবিএ তারকা ল্যাবরন এরাও ইতিমধ্যে নিরাপদ স্থানে সরে গিয়েছেন। এলাকার মধ্যে পাহাড়ের উপর অবস্থিত জাদুঘর সেন্টারও পড়েছে। এই জাদুঘরে ১ লাখ ২৫ হাজার শিল্পকর্ম রয়েছে। এসব শিল্পকর্মের মধ্যে ভ্যানগ রেমব্রা রোবন্স মনে ও দেগার মত বিখ্যাত চিত্রশিল্পীর কাজ রয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত গেটি সেন্টারের ভবনটি অক্ষত রয়েছে। তবে দাবানল এখানে পৌঁছে যাবার
আশঙ্কা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

 

ক্যালিফোর্নিয়ার এই দাবানলের সাথে অনেকেই ফিলিস্তিনের তান্ডবের সংযোগ দেখানোর চেষ্টা করছেন। যদিও ক্যালিফোর্নিয়ায় গিয়ে কেউ যুদ্ধ করে আসেনি কিংবা গাজার মতো প্রাণহানিও ঘটেনি। তবে বিলাসবহুল জীবনযাপন করা মানুষেরা কিছুটা সময়ের জন্য হলেও কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন হয়েছেন। অবশ্য কোন ধর্মের মানুষেরই উচিত নয় সাধারণ মানুষের দুরবস্থায় খুশি হওয়া।

 

এছাড়াও ক্যালিফোর্নিয়াতে বসবাস করেন লাখো মুসলিম।দাবানলে পুড়ে গিয়েছে অনেক বড় বড় মসজিদ। তাছাড়া অনেক হলিউড তারকা এবং বহু আমেরিকান প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনের পক্ষে আওয়াজ তুলেছেন, আর্থিক সহায়তা দিচ্ছেন। তবে সবারই মনে রাখা উচিত মানুষ কিংবা প্রকৃতি সবকিছু নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহ তায়ালার হাতে। তাই নিজেদেরকে মহা ক্ষমতাধর ভেবে তুলনামূলকাভাবে দূর্বল দেশগুলোর অসহায় মানুষের উপর অত্যাচার চালানোর আগে আমেরিকার উচিত হবে ক্যালিফোর্নিয়ার এই দাবানলের তাপ স্মরণে রাখা।


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ব্যাংকিং সেবা খাতে এখনো ভারতীয় আধিপত্য

ব্যাংকিং সেবা খাতে এখনো ভারতীয় আধিপত্য

পরিষ্কার বার্তা চায় জনগণ

পরিষ্কার বার্তা চায় জনগণ

অবশেষে টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগ

অবশেষে টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগ

কারাগারে এস কে সুর

কারাগারে এস কে সুর

‘গ্রিনল্যান্ডকে সামরিক এলাকা বানাতে চান ট্রাম্প’

‘গ্রিনল্যান্ডকে সামরিক এলাকা বানাতে চান ট্রাম্প’

ছাত্রলীগ নেত্রী নিশি দুই দিনের রিমান্ডে

ছাত্রলীগ নেত্রী নিশি দুই দিনের রিমান্ডে

অভি খালাস! তাহলে খুনী কে?

অভি খালাস! তাহলে খুনী কে?

জল্পনা উড়াল চীনা সংস্থা টিকটক কিনছেন না মাস্ক

জল্পনা উড়াল চীনা সংস্থা টিকটক কিনছেন না মাস্ক

ধামরাইয়ে খাদ্যদ্রব্য তৈরির কারখানায় ফের আবার ডাকাতির চেষ্টা

ধামরাইয়ে খাদ্যদ্রব্য তৈরির কারখানায় ফের আবার ডাকাতির চেষ্টা

রাজউক জোনাল অফিস স্থানান্তর আদেশের প্রতিবাদে মানববন্ধন

রাজউক জোনাল অফিস স্থানান্তর আদেশের প্রতিবাদে মানববন্ধন

দ্বিতীয় দিনের মতো অনশনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইরা

দ্বিতীয় দিনের মতো অনশনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইরা

বন্ধ বেক্সিমকো খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

বন্ধ বেক্সিমকো খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

আধুনিক ডেটা ওয়্যারহাউজ স্থাপন করবে বিবিএস

আধুনিক ডেটা ওয়্যারহাউজ স্থাপন করবে বিবিএস

পরিবারসহ জ্যাকব ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পরিবারসহ জ্যাকব ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে চার্জগঠন শুনানির নতুন তারিখ

প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে চার্জগঠন শুনানির নতুন তারিখ

সামাজিক ও আচরণ পরিবর্তনের বিষয় পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্তির আহ্বান ইউজিসি’র

সামাজিক ও আচরণ পরিবর্তনের বিষয় পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্তির আহ্বান ইউজিসি’র

চুক্তিতে নিয়োগের দৌড়ে নওফেলের জালাল উদ্দিন চৌধুরী

চুক্তিতে নিয়োগের দৌড়ে নওফেলের জালাল উদ্দিন চৌধুরী

পুলিশের চাকরি হারিয়ে ছিনতাইয়ে নামেন হাকিম

পুলিশের চাকরি হারিয়ে ছিনতাইয়ে নামেন হাকিম

ভোটার তালিকা হালনাগাদে সহায়তা করবে ইউএনডিপি

ভোটার তালিকা হালনাগাদে সহায়তা করবে ইউএনডিপি

সাকরাইনে মেতেছে পুরান ঢাকা

সাকরাইনে মেতেছে পুরান ঢাকা